উপরত্ন – একোয়ামেরিন

346

জ্যোতিষ শাস্ত্র এবং প্রাচীন রেইকি বিদ্যায় রত্ন হিসেবে যেকটি উপরত্নকে গুরুপূর্ণ স্থান দেয়া হয়েছে তারমধ্যে একটি অবশ্যই একোয়া মেরিন|আজকের পর্বে আলোচনা করবো এই রত্নটি নিয়ে|

এই রত্নটি দেখতে সবুজ, লালচে হলুদ, সবুজ-হলুদের মিশ্রণ|তবে মূলত এটা ক্রিস্টাল এবং পান্নারা তুলনায় সহজ লভ্য ও অল্পমূল্যের হয়|

অ্যাকোয়া মেরিন বুধের উপরত্ন| নীচস্থ বা অশুভ বুধ গ্রহের প্রতিকারার্থে বা কখনো শক্তিশালী বুধকে আরো শক্তিশালী করতে পান্নার বদলে অ্যাকোয়া মেরিন ধারণ করতে বলা হয়।

অনেক জ্যোতিষী বলেন  যারা খুব অস্থির প্রকৃতির, পড়াশোনায় একদম মন বসাতে পারছে না, এমন সব  ছেলেমেয়েদের যদি অ্যাকোয়া মেরিন পরিমাণ মতো ধারণ করানো যায়, তা হলে পান্নার চেয়েও এ ক্ষেত্রে তা মন্ত্রের মতো কাজ করে।

রেইকি বিদ্যায় হিলিং ক্রিস্টাল হিসেবেও একুয়ামেরিন হাজার হাজার বছর ধরে সফলতার  সঙ্গে ব্যাবহৃত হচ্ছে|পাশাপাশি বাস্তু শাস্ত্রেও এই রত্নের গুরুত্ব আছে|বাড়িতে একুয়ামেরিন নির্মিত পিরামিড বা গণেশ মূর্তি সঠিক ভাবে রাখলে বস্তুর নেগেটিভ এনার্জি দূর হয়ে পসিটিভ এনার্জির পরিমান বৃদ্ধি হয় যার প্রভাব পড়ে মানুষের জীবনে|

একজন পেশাদার জ্যোতিষী, রেইকি বিশেষজ্ঞ ও বাস্তু বিদ হিসেবে আমিও ব্যাক্তিগত ভাবে এই রত্ন ব্যাবহার করে সুফল পেয়েছি|আগামী দিনে আপনারাও যদি সঠিক ভাবে রত্ন বা উপরত্নর ব্যাবহারে সমস্যার সমাধান চান অথবা যেকোনো সমস্যা নিয়ে কথা বলতে চান যোগাযোগ করতে পারেন উল্লেখিত নাম্বারে|পাশে আছি|ভালো থাকুন|নমস্কার|

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here