উপরত্ন – এমেথিস্ট ও ল্যাপিস ল্যাজুলি

271

জ্যোতিষ শাস্ত্রে নবগ্রহের নিদ্দিষ্ট প্রধান রত্ন ছাড়াও প্রতিটি গ্রহের জন্যে রয়েছে একাধিক উপরত্ন যার গুরুত্ব ব্যাবহারিক জ্যোতিষ শাস্ত্রে অপরিসীম|
আজ থেকে এই ধারাবাহিক লেখায়  কয়েকটি সহজলভ্য এবং জনপ্রিয়  উপরত্ন নিয়ে কথা বলবো যাতে সাধারণ মানুষ এবং জ্যোতিষ শাস্ত্র নিয়ে চর্চা করা মানুষ এই রত্ন গুলি সম্পর্কে সচেতন হতে পারেন|

প্রথমেই  বলি শনির উপরত্ন এমিথিস্ট বা সান্ধ্যমনির কথা|শনি মহারাজ জন্মছকে কুপিত অবস্থায় থাকলে তার প্রতিকারে ব্যবহার করা হয় এমিথিস্ট। আবার যেকোনো পরিস্থিতিতেই শনি বলবান হলে যদি আপনি লাভবান হন নীলার পরিবর্তে এমেথিস্ট ধারন করা যেতেই পারে|ল্যাপিস ল্যাজুলি ও  শনির উপরত্ন, নীলার পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। দেখতে নীল বলে কেউ কেউ এই রত্নটিকে নীলম বলেও মনে করেন কিন্তু এই বিশেষ উপরত্নটি অলংকার ছাড়াও জ্যোতিষ শাস্ত্রে রিমেডি হিসেবেও কার্যকরী|

একজন পেশাদার জ্যোতিষী হিসেবে মনে করি নিম্ন মানের প্রধান রত্নর পরিবর্তে ভালো মানের উপরত্ন সঠিক মাত্রায় ব্যাবহারে ভালো ফল পাওয়া যায়|প্রয়োজনে শুধু সঠিক বিচার ও পরামর্শ|ভালো থাকুন|নমস্কার|