জ্যোতিষী শ্রী অনিকেত
হাজার হাজার বছর প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতায় চুম্বন ছিলো, প্রেমের বহিঃপ্রকাশ হিসেবেই ছিলো, তার প্রমান বৎসায়ন এর কাম সূত্র যেখানে বিভিন্ন রকমের চুম্বনের বিস্তারিত বিবরণ তাদের নাম ও ব্যাখ্যা রয়েছে….বহু প্রাচীন মন্দিরের ভাস্কর্য্যও এই সত্য কে বহন করে চলেছ।
অর্থ্যাৎ এই চুম্বন ব্যাপার টা আসলে পাশ্চাত্য সভ্যতা থেকে ভারতীয় সংস্কৃতিতে এসেছে এবং আমাদের সমাজে এই জাতীয় ব্যবহার বেমানান তা কিন্তু ঠিক নয়,
প্রেম হোক বা স্নেহ, বন্ধুত্ব হোক বা রক্তের সম্পর্ক, আবেগ ও আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ হতেই পারে একটি চুম্বন, আজ ভ্যালেন্টাইন্স ডের ঠিক আগের দিন অর্থাৎ তেরোই ফেব্রুয়ারী পালন হয় কিস ডে হিসেবে, একটা গোটা দিন উৎসর্গ করা হয়েছে চুম্বন কে। দিনটি ১৩ ফেব্রুয়ারী।অনেকের কাছে ১৩ তারিখটা অপয়া হলেও এই কিস ডে আলাদা তাৎপর্য বহন করে। আজ ভালোবাসা বা স্নেহকে প্রকাশ করার দিন। অবশ্যই চুম্বনের মাধ্যমে।
ভারতীয় হোক বা বিদেশী, প্রেম হোক বা অন্য কোনো সম্পর্ক আলতো ঠোঁটের উষ্ণতা অনেক কিছু বলে দেয়া যা পাতার পর পাতা লিখেও হয়তো বোঝানো যায়না..
ভালো থাকুন।প্ৰিয় জনের সাথে থাকুন। প্রেমময় হোক জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত।শুভেচ্ছা জানাই।